দিনপঞ্জিকা:০৬:০৬:২০২৩
দিনপঞ্জিকা:০৬:০৬:২০২৩
গোবিন্দ ধর
সিলেটি ভাইধন খালেদ দীন -খান ও অসীমচন্দ্র পাল।খালেদ বুনন ছোট কাগজকে উচ্চ মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন।তারপর হাতেখড়ি বুনন প্রকাশনায়। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে ত্রিপুরায় তিনি পরিচিত হয়েছেন।এসেছিলেন প্রকাশনা মঞ্চ আয়োজিত তৃতীয় ত্রিপুরা লিটল ম্যাগাজিন ও গ্রন্থমেলা উপলক্ষে আগরতলায়। সাথে ছিলেন অসীমচন্দ্র পাল। তিনি কবি।এ বছর বাংলাদেশ থেকে উত্তরীয় প্রদান করেন চিত্রশিল্পী নাজমা আক্তার ও কবি অসীমচন্দ্র পাল। শ্রীহট্টীয়দের উদারতার ইতিহাস নতুন কিছু নয়।সব সময় সিলেটের মানুষেরা অতিথিদের জন্য উদার।কমিল্লাও কম যান না।আমাদের শিল্পী নাজমা আক্তার মহোদয়া মূলত কুমিল্লাবাসী।বিবাহ ও কর্মসূত্রে এখন তিনি ঢাকা মহানগরের বাসিন্দা। কিন্তু আমাকে তিনি বরাবরই স্নেহময় বৃক্ষছায়ায় ভালোবাসার আচলপুরে রাখেন।তিনিও আমাদের তৃতীয় ত্রিপুরা লিটল ম্যাগাজিন ও গ্রন্থমেলায় ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে পাঠিয়েছেন উত্তরীয়।যথাসময়ে ভিসা হাতে না পাওয়ায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়নি।
খালেদ ও অসীম আকাশ দুজন ছিলপন রয়্যাল গেস্ট হাউস ২০৪ নম্বর এসি রুমে।তাদের সাথে অনুষ্ঠান শুরুর শেষ মুহূর্তে ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফেরার সময় দেখা করতে গেলে খালেদভাই নিজস্বীতে ধরেন এই ছবিটি।অনুষ্ঠানের ব্যবস্ততায় পরবর্তী সময় আর তেমন ভালো ছবি উঠতে পারিনি।আক্ষেপ রইলো প্রাণের মানুষদের সাথে ত্রিপুরা বেড়ানো হলো না।আক্ষেপ পূর্ণ হোক চাইবো।সে কবে কখন জানি না।তবে সহসা হবে পরিকল্পনা রইলো।দ্বিতীয় বাংলাদেশ ত্রিপুরা বইমেলায় আসবেন।আড্ডা হবে।আরো আলোচনায় ঋদ্ধ হবো পরস্পর।
৬:৬:২০২৩
বিকেল:০৫টা৪৫মি
0 Comments