কুমারঘাট উত্তর ত্রিপুরা জেলা মৎস্য চাষ প্রজনন কেন্দ্র
গোবিন্দ ধর
আজ বিকেল কাটলো উত্তর ত্রিপুরা জেলা মৎস্য চাষী কেন্দ্র।কুমারঘাট।ঊণকোটি।এখানে কৃত্রিম উপায়ে চিংড়ি প্রজনন হয়।এরকম প্রজনন ত্রিপুরাতে উদয়পুর প্রথম শুরু হয়েছিলো।কুমারঘাট দ্বিতীয়।এই প্রজনন কেন্দ্রের দায়িত্বে আছেন একজন দিল খোলা হৃদয়বান আধিকারিক প্রণব কান্তি নাথ মহোদয়।তিনি এই কাজে নিজেকে নিঃস্ব করে দিচ্ছেন।শুধু ১০টা ৫টা ডিউটি নয়।চিংড়ি প্রজনন প্রক্রিয়ায় কোথাও যেন ফাঁক না হয় তার জন্য তাঁকে ডিউটির বাইরেও সময় দিতে হয়।প্রতি পদক্ষেপ সন্তর্পনে না দিলে লারবা থেকে চিংড়িতে রূপান্তর হয়তো হবেই না।আর এরকম কাজে শুধু ডিউটি সময় দিলেই হয়না।দিতে হয় শ্রমের পাশাপাশি মন।মন না দিলে এ কর্ম হবেই না।দপ্তর পেয়েছে সত্যি একজন প্রকৃত চিংড়ি প্রজনন আধিকারিক।আমরা প্রীত হয়েছি।আমার সাথে ছিলো গৈরিকা এবং পদ্মশ্রী।প্রণবদার মেয়ে মধুপর্ণা এক সময় আমার মোবাইলে ধরা পড়ে।উনার কোয়ার্টারের চারপাশ নিজুম শান্ত সবুজে সবুজে চোখ ধাধাঁনো সৌন্দর্যে ভরপুর।আজকের বিকেল গড়িয়ে কখন রাত আট টা হলো মধুমিতা বৌদির আতিথিয়তা একদম ভুলিয়ে রেখেছে।শুধু বৌদির অনুরোধে উনার কোনো ছবি এখানে দিইনি।অন্য সময় শুধু বৌদি নিয়ে কিছু লিখবো।মন ভরিয়ে দেবার জন্য চিংড়ি চাষের প্রতি পদক্ষেপই যথেষ্ট ছিলো।বাড়তি পাওনা কপি মিষ্টি ক্ষিরের বরপি।অসংখ্য শুভেচ্ছা দাদা।আপনি দপ্তরের উদাহরণ।
0 Comments